কুশল দাশগুপ্ত, শিলিগুড়ি: আজ দার্জিলিং জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সাংবাদিক সন্মেলনে বিজেপীকে একহাত নিলেন জেলা সভাপতি।তিনি জানালেন ইচ্ছে করে ট্রেন বাতিল করে দিয়েছে বিজেপী। আসলে বিজেপী ভয় পায় মমতা বন্দোপাধ্যায়কে। কারন আমাদের মুখ্যমন্ত্রী একেবারেই আলাদা সবার চাইতে। বিজেপী একশো দিনের টাকা দিচ্ছে না বাংলাকে, আর যারা কাজ করেও টাকা পাচ্ছেন না তারা অনাহার এবং অর্ধাহারে দিন কাটাচ্ছেন।দিনের পর দিন চলছে এই বঞ্চনা।এর বিহিত করতে হবেই। আমাদের প্রতিবাদ চলবে গোটা বাংলা জুড়ে আর বাংলা জুড়ে আছেন আমাদের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। গত কয়েক বছর ধরেই বাংলাকে বঞ্চিত করে রেখেছে বিজেপী, তাদের প্রাপ্য টাকা দিচ্ছে না, তাই দাবী আদায় করতে আমাদের দিল্লী যেতে হল।
আমরা আমাদের দাবী আদায় করতে যাচ্ছি দিল্লী, তাই রেল বাতিল করে তার বদলা নিল তারা। এইভাবে তৃণমূল কংগ্রেসকে আটকে রাখা যাবে না বাংলাতে। এইভাবে বাংলার ঘর ঘর থেকে মানুষ যুক্ত হবে পশ্চিমবঙ্গের দাবী আদায়ের জন্য। বারে বারে ইডি এবং সিবিআই অভিষেক বন্দোপাধ্যায়কে জেরা করেও কিছু পাচ্ছে না বলে হতাশ হয়ে বিজেপী এই ধরনের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে।
এদিন জেলা সভাপতি আরো জানান আগামী লোকসভা নির্বাচনে বিজেপী দেশ থেকে চিরকালের জন্য সরে যাবে আর কোনদিন ফিরে আসবে না। কারন তাদের উদ্দেশ্য খারাপ।এদিন এই সাংবাদিক সন্মেলনে উপস্থিত ছিলেন দার্জিলিং জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সমস্ত নেতৃত্ব এবং সহকর্মীরা। জেলা সভাপতি আরো জানান তৃণমূল কংগ্রেস হিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না,কিন্তুু বিজেপী গোটা দেশেই হিংসা চালিয়ে যাচ্ছে। আর এইভাবে কোন দেশ চলে না বলে জানান দার্জিলিং জেলা সভাপতি।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post