নিজস্ব সংবাদদাতা, পূর্ব বর্ধমান:- শিক্ষার সার্বিক উন্নয়নের স্বার্থে, বিদ্যালয়গুলোর অসমাপ্ত কাজ দ্রুত শেষ করতে, শিক্ষাঙ্গনে সুস্থ্য কর্ম সংস্কৃতি বজায় রাখতে, ছাত্র ছাত্রীদের স্বার্থ সুরক্ষিত করার উদ্দেশ্যে পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির পূর্ব বর্ধমান জেলা শাখার পক্ষ থেকে পূর্ব বর্ধমানের ডি আই সাহেবকে একটু স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। নেতৃত্ব দেন সংগঠনের জেলা সভাপতি তপন দাস। বুধবার জেলার বিভিন্ন ব্লক থেকে শিক্ষকরা ডি আই অফিসের সামনে জমায়েত হন, সেখানে উপস্থিত নেতৃত্বরা বক্তব্য রাখেন।বর্তমানে রাজ্য সরকার শিক্ষা ক্ষেত্রে যে বিপ্লব এনেছেন তা তুলে ধরেন। পরে প্রতিনিধিত্ব মূলক ভাবে ডি আই সাহেবের অফিসে গিয়ে তাঁকে তাঁদের দাবি পত্র বা স্মারকলিপি তুলে দেন। তাঁদের মূল দাবী ছিল গত ১০ মার্চ তারিখে বিদ্যালয়ে যে সমস্ত শিক্ষক অনুপস্থিত ছিলেন বিদ্যালয় থেকে সমস্ত প্রধান শিক্ষক ঠিক রিপোর্ট পাঠান নি।
অনেক কেই সে দিনের জন্য সি এল বা মেডিক্যাল দেওয়া হয়েছে। এগুলো ডি আই সাহেব কে দেখার অনুরোধ করেন, রোপা ১৯ এর ফিক্সেসন দ্রুত করতে হবে, বকেয়া বেতন দ্রুত দিতে হবে,সহকারী প্রধান শিক্ষক দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে, বি এড না থাকায় যে সমস্ত শিক্ষক শিক্ষিকার বাৎসরিক বেতন বৃদ্ধি বন্ধ ছিল তা দিতে হবে। এগুলো ছাড়াও আরও অনেক দাবিই তাঁরা জানিয়েছেন। বুধবারের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, জেলা সভাপতি তপন দাস, মাধ্যমিকের কনভেনর শুভাশীষ ভট্টাচার্য্য, অসিত সাহা, অতনু নায়েক, কৌশিক মল্লিক, দেবব্রত মুখার্জী, দেবদ্বীপ চ্যাটার্জী,অজয় কুমার দত্ত, বিনায়ক বন্দোপাধ্যায়, চাঁদ ঘোষ, সোমনাথ গুপ্ত সহ অন্যান্যরা। ডি আই শ্রীধর প্রামানিক তাঁদের দাবি গুলি সহানুভূতির সাথে দেখবেন বলেছেন।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post