নিজস্ব প্রতিনিধি, ব্যারাকপুর :- মোহনপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের পলতার শান্তিনগরে সোমবার রাতে দুষ্কৃতীদের হাতে আক্রান্ত এক তৃণমূল কর্মী। এমনকী শহীদ বিকাশ বসু স্মৃতি ভবন নামাঙ্কিত নোয়াপাড়া ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস কার্যালয়ও ভাঙচুর করার অভিযোগ উঠেছে দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। আক্রান্ত তৃণমূল কর্মী অলোক মজুমদার বলেন, ওইদিন রাতে বাইকে চেপে দলীয় কার্যালয় থেকে বাড়ি ফিরছিলাম। সরকার পুকুর মোড় এলাকায় ফিরোজ, ছোটকা ও গদাই নামে তিনজন তার পথ আটকায়। আলোকের অভিযোগ, ফিরোজ পিস্তলের বাট দিয়ে তাঁর বাঁদিকের কানের পাশে আঘাত করে। তারপর ওরা দলীয় কার্যালয়ে ভাঙচুর চালিয়েছে।
ঘটনায় জড়িতদের শাস্তির দাবিতে মোহনপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন আক্রান্ত তৃণমূল কর্মী। পুলিশ ঘটনার তদন্ত করছে। যদিও অভিযুক্তরা এলাকা ছেড়ে পালিয়েছে। এই ঘটনা নিয়ে মোহনপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের উপ-প্রধান নির্মল কর বলেন, এটা বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীদের কাজ। বিষয়টি দলের উচ্চ নেতৃত্বকে জানিয়েছি। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করে বিজেপির ব্যারাকপুর সংগঠনিক জেলার সভাপতি সন্দীপ ব্যানার্জি বলেন, ওদের গোষ্ঠী কোন্দলের জেরে এই ঘটনা। এলাকা দখল ও তোলার ভাগবাটোয়া নিয়ে রাজ্য জুড়ে তৃণমূলের গোষ্ঠী কাজিয়া তুঙ্গে। পলতাও তার ব্যতিক্রম নয়। সন্দীপের দাবি, তৃণমূল নিজেদের কোন্দল ঢাকতে তাদের ঘাড়ে দোষ চাপাচ্ছে।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post