প্রীতম ভট্টাচার্য: কৃষ্ণনগরের বহুদিন ঐতিহ্যবহন করে আসছে কৃষ্ণনগর নাজিরাপাড়া সংলগ্ন নীল দুর্গা বাড়ির দুর্গা প্রতিমা। এখানে প্রতিমার গায়ের রঙ নীলবর্ণা। এবছর এই পুজো দুশো চার বছরে পদার্পণ করলো। বাংলাদেশে এই পুজো হতো,দেশভাগের সময় এই পরিবার এই দেশে চলে আসলে এখানে এই পুজো নিয়ম মেনে হয়ে থাকে।মার্কেন্ডেয় পুরানে এই রুপের বর্ণনা পাওয়া যায়, আবার পরিবারের ইতিহাস বলে ঠাকুর তৈরীর সময় লম্ফ ব্যাবহার হতো। এমন একদিন পুজোর সময় অন্ধকারে লম্ফের আলো নিভে যাওয়ায় এই প্রতিমায় রঙ করার সময় কোনোক্রমে রঙে নীল রঙ মিশে যায়। তারপর এই প্রতিমার রঙ নীলবর্ণ হয়ে যায়, মা স্বপ্ন দেন তাকে এই ভাবেই পুজো করার।
সেই থেকে প্রতিমার গায়ের রঙ নীলবর্ণ।এখানে বলিপ্রথা অনেকদিন আগেই বন্ধ হয়েছে।দেবী পুজিতা হন বাড়ির মেয়ে রুপে।মেয়ে যতদিন বাড়িতে থাকেন নিত্য পুজোর ভোগ হয় বিভিন্ন পদে, এমনকি মৎস ভোগও হয়। আর দশমীর বাড়ির মেয়ে অনেকদুর যাবে বলে মায়ের ভোগ হয় পান্ত, আর আলুভাতে সহকারে। এই বাড়ির ছোটোবড়ো সকল সদস্য মেতে ওঠেন এই শারদ উৎসবে।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post