সুরশ্রী রায় চৌধুরী (বালী): হাওড়ায় প্রথম 22 শে জানুয়ারী 2023 বালি সাতকাহনের উদ্যোগে বালি সুভাষ সঙ্গ প্রাঙ্গনে “আমব্রেলা পেন্টিং” প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হলো। এই প্রতিযোগিতার বয়সসীমা ছিল ৮ থেকে ১৫ বছর। ছবি আঁকার এই প্রতিযোগিতায় মোট ১০০ জন শিশু যোগ দেয় বলে জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা। প্রতিযোগিতায় উপস্থিত শিশুরা নিজেদের
অঙ্কনের মাধ্যমে শিল্পের নৈপন্নতাকে প্রকাশ করেছে। অঙ্কন সামগ্রীর অন্তর্ভুক্ত উপকরণগুলি ছিল পেনসিল ও ফেব্রিক কালার। রং তুলির টানে শিশুরা প্রতিটি ছাতাকে রঙিন করে তুলেছে।
কচিকাঁচাদের এই অভিনব প্রচেষ্টার সমস্ত ছাতা স্পনসর করছে বালির ইলেকট্রনিকস শো-রুম ওয়ান্ডারল্যান্ড ইলেকট্রনিকস। পুরষ্কার স্পনসর করেছে রাজের রান্নাঘর, কচিকাঁদের টিফিন স্পনসর করেছে সৌরভ ঘোষ। প্রতিযোগিতায় বিচারক মণ্ডলীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট লেখক কমেলেনদু সরকার, চিত্রশিল্পী অনিমেষ বিশ্বাস ও চিত্রশিল্পী দীপঙ্কর মুখার্জি। উপস্থিত ছিলেন বালীর বিধায়ক ডাক্তার রানা চ্যাটার্জী। তিনি তার অসাধারণ অনুভূতির কথা জানিয়েছেন। চিত্রশিল্পী অনিমেষ বিশ্বাস বালি সাতকাহনের এই অভিনব উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন।
তিনি বলেছেন ”এই উদ্যোগের ফলে কচি কাঁচারা পরবর্তী সময়ে অনান্য জায়গায় নিজেদের মেলে ধরবার সুযোগ পেল। আগামীদিনে এই রকম অভিনব উদ্যোগের জন্য আশাবাদী।” এই প্রতিযোগিতায় বিচারকরা শিশুদের প্রতিভাকে বিকশিত করার জন্য সমস্ত প্রতিযোগীদের উৎসাহিত করেছেন। প্রতিযোগীদের মধ্যে দশ জন কে মেমন্ট দিয়ে সম্মানিত করা হয়েছে।
এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছিল স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা বালি কোরাসের ২০ জন সামাজিক সুবিধা বঞ্চিত প্রান্তিক কচিকাঁচারা। সমাজের মূলস্রোতের সঙ্গে এই কচিকাঁচাদের পরিচয় করানোর উদ্দেশ্য ছিল। বালি সাতকাহনের কর্নধার শ্রী পল্লব মুখার্জি হাওড়ায় প্রথম বালিতে এই অভিনব প্রতিযোগিতার মাধ্যমে দৃশ্যিকলাকে ফুটিয়ে তুলেছে।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post