নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা :- শুক্রবার সকালে টালা ব্রিজ সংলগ্ন কাশীপুরের রেল কলোনির একটি পরিত্যক্ত ঘর থেকে বিজেপির যুব মোর্চা নেতা অর্জুন চৌরাসিয়ার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। মৃতের পরিবারের অভিযোগ, অর্জুনকে মেরে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। স্থানীয়দের বাধায় সাড়ে পাঁচ ঘণ্টা বাদে চিৎপুর থানার পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে। কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশে, কম্যান্ড হাসপাতালে মৃত বিজেপি কর্মীর ময়নাতদন্ত হবে।
আরো পড়ুন ঘোলার চন্ডীতলায় একোরিয়ামের দোকানে হানা বন দপ্তরের, উদ্ধার প্রচুর সামুদ্রিক প্রবাল, আটক তিন কর্মচারী
এদিন দুপুরেই রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারিকে সঙ্গে নিয়ে কাশীপুর যান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মন্ত্রী। সেখানে হাজির ছিলেন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার থেকে শুরু করে সুভাষ সরকার, কল্যাণ চৌবে, অর্জুন সিং, দীনেশ ত্রিবেদী, রিতেশ তেওয়ারি-সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নিহতের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন।
আরো পড়ুন জেলাশাসকের অফিসে স্মারকলিপি জমা দিতে গিয়ে মুখ ফাটল যুব কর্মীর
কাশীপুরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, বাংলায় বিরোধীদের কন্ঠ রোধ করা হচ্ছে। বামেদের শাসনের চেয়েও ভয়ঙ্কর অবস্থা বাংলায়। তবে হিংসার রাজনীতিকে বিজেপি ভয় পায়না। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দাবি, বাংলার মতো এত সিবিআই তদন্ত কোথাও হয় না। কাশীপুর ঘটনায় সিবিআইকে তদন্তভার দেওয়া উচিত। যদিও কাশীপুর কাণ্ডে ইতিমধ্যেই রাজ্যের কাছে রিপোর্ট তলব করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post