WBCS এ ৩০০ নম্বরের বাংলা পেপার বাধ্যতামূলক করছে রাজ্য সরকার যেটা বাংলা পক্ষর পাঁচ বছরের আন্দোলনের ফসল। বাংলায় সরকারি ও বেসরকারি চাকরিতে ও কাজে ভূমিপুত্র সংরক্ষণের দাবি ও বিজেপির বঙ্গভঙ্গ চক্রান্তের বিরুদ্ধে আজ বাংলা পক্ষ মিছিল ও সভা করলো।
মিছিলে বর্ধমান জেলার ছাত্র যুব সহ অনেক মানুষ পা মেলায়। মিছিলে উপস্থিত ছিলেন বাংলা পক্ষে সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক গর্গ চট্টোপাধ্যায়, সাংগঠনিক সম্পাদক কৌশিক মাইতি, শীর্ষ পরিষদ সদস্য মনন মন্ডল, করবী রায় , মনোজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়, কালাচাঁদ চট্টোপাধ্যায়। এছাড়াও ছিল পশ্চিম বর্ধমানের জেলা সম্পাদক অক্ষয় বন্দ্যোপাধ্যায় , হুগলি জেলা সম্পাদক দর্পন ঘোষ ও পূর্ব বর্ধমানের জেলা সম্পাদক অসিত সাহা, সদস্য জুয়েল মল্লিক, কার্তিক দাস, জিল্লাল শেখ, সাইফুদ্দিন আবেদীন, আকিব জাবেদ, কিরণময় মণ্ডল সহ কয়েকশো সদস্য বৃন্দ।
এই মিছিল থেকে বাংলা পক্ষের সাধারণ সম্পাদক বাংলা ও বাঙালির শত্রুদের হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “বাংলায় থেকে বাংলা ভাষার বিরোধিতা করবে যারা বাংলা ছাড়া হবে তারা। সরকার WBCS-এ যখন বাংলা ভাষা বাধ্যতামূলক করেছে তার বিরুদ্ধে বিজেপি, সিপিআই (এম), তৃণমূলের হিন্দি-উর্দু নেতারা যতোই বলুক তার পরিবর্তন হবে না। বাংলা পক্ষ করতে দেবে না। বর্ধমানের সকল ফুটপাত বাঙালির জন্য ১০০% সংরক্ষণ করতে হবে। পৌরসভা, জেলা পরিষদের টেন্ডার গুলো বাঙালীকে দিতে হবে। বাঙালী ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বহিরাগতরা গলা উচুঁ করে কথা বললে তাকে ছেড়ে কথা বলা হবে না। বি.সি. রোড, সব্জি বাজার, ফল বাজারে বাঙালিরা ব্যবসা করতে গিয়ে বাধা পেলে প্রতিরোধ করবে বাংলা পক্ষ।”
বর্ধমানের মির্জাপুরে যেসব স্টিল কারখানা গুলো রয়েছে সেখানে বাঙালির ৯০ শতাংশ সংরক্ষণ করতে হবে। নর্জায় যে টিস্যু ফ্যাক্টরি তৈরি হয়েছে সেই টিস্যু ফ্যাক্টরির ১০০শতাংশ সকল কাজ বাঙালিকে দিতে হবে। আগামীদিনে সেখানে বাংলা পক্ষ সংগঠনের পক্ষ থেকে আন্দোলনে নামবে।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post