তনুময় দেবনাথ: অবশেষে উঠে যাচ্ছে করোনা সংক্রান্ত বিধিনিষেধ। ৩১ মার্চের পর থেকেই করোনা বিধি-নিষেধ উঠিয়ে নেবে রাজ্য। গোটা দেশের মতোই রাজ্যেও করোনা সংক্রমণের হার কমে আসা ও সুস্থতার হার বৃদ্ধি পেয়েছে এই রাজ্যে।
আজ একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে সব রকমের বিধি নিষেধ তুলে নেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে রাজ্য সরকার। গত একমাসে উল্লেখযোগ্য ভাবে কমেছে রাজ্যের করোনা ভাইরাস সংক্রমণ। বেড়েছে সুস্থতার হার। এইসব মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
আরো পড়ুন পাহাড়ে প্রাতঃভ্রমনে বেরিয়ে মোমো বানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
বিজ্ঞপ্তিতে স্পষ্ট জানানো হয়েছে, দুই বছর পর আজ ৩১ মার্চ থেকেই তুলে নেওয়া হচ্ছে করোনা সংক্রান্ত যাবতীয় বিধিনিষেধ। তবে নৈশ কার্ফু বা কন্টেনমেন্ট জোনের মতো নানা বিধিনিষেধ তুলে নেওয়া হলেও, মাস্ক পরা ও সামাজিক দূরত্ববিধির মতো স্বাস্থ্য সংক্রান্ত নিয়মগুলি মেনে চলার শর্ত এখনও জারি থাকবে।
আরো পড়ুন শ্রমিক অসন্তোষের জেরে উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেল জগদ্দলের জেজেআই জুট মিল
প্রসঙ্গত, গত দুই বছর আগে দেশে প্রবেশ করেছিল করোনা সংক্রমণ, তারপরই গোটা দেশ সহ রাজ্যে একাধিক বিধিনিষেধ ও লকডাউনের ঘেরাটোপে আটকা পড়েছিল সাধারণ মানুষ। করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের ধাক্কা সামলে ওঠার পর থেকেই দেশে নিম্নমুখী সংক্রমণ। এই পরিস্থিতিতে কেন্দ্রের তরফে সমস্ত করোনাবিধি তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক।
২০২০ সালে করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার পরই কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে বিপর্যয় মোকাবিলা আইন ২০০৫ -র অধীনে দেশে সংক্রমণ রুখতে একাধিক বিধিনিষেধ জারি করেছিল।
২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post