দেবশ্রী মুখার্জী : ২৮ শে মার্চ কলকাতা প্রেসক্লাবে পশ্চিমবঙ্গ অনুমোদনহীন মাদ্রাসা টিচার্স ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে আয়োজিত সাংবাদিক বৈঠকের মাধ্যমে জানানো হয়, রাজ্য সরকারের অনুমোদনহীন মাদ্রাসা গুলি দীর্ঘদিন মাদ্রাসা বোর্ডের সিলেবাস অনুযায়ী ছাত্রদের পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছে ৷ ২০১১ সালে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় দশ হাজার মাদ্রাসার সরকারি অনুমোদন দেওয়ার কথা ঘোষণা করলে , সরকারি নির্দেশমতো মাদ্রাসা বোর্ডে দরখাস্ত করা হয় ৷ এরপর প্রথমে ডি আই ও পরে নবান্ন থেকে মাদ্রাসাগুলি পরিদর্শিত হয়ে মাদ্রাসা গুলির নাম তালিকা ভুক্ত হলেও ২৩৫ টি মাদ্রাসা অনুমোদন পায় ৷
বাকি গুলি অনুমোদন না পাওয়ার ফলে অনুমোদনহীন মাদ্রাসা গুলির পরিকাঠামো দূর্বল হয়ে পড়েছে যার ফলে মুসলিম সমাজে শিক্ষা অনেকটাই পিছিয়ে পড়েছে ৷ এমত অবস্থায় সংস্থা থেকে সরকারের কাছে দাবি রাখা হয় যে, বর্তমানে অন্তত আরো ৫০০ টি মাদ্রাসা যে গুলোর পরিকাঠামো ঠিক ও বার বার সরকার দ্বারা পরিদর্শিত হওয়া সত্ত্বেও অনুমোদন চালু হয়নি সেই সব মাদ্রাসা গুলির অনুমোদন চালু করা হোক ৷ সংস্থা থেকে এও জানানো হয় রাজ্য সরকার এই বিষয়ে কর্ণপাত না করলে আগামী দিনে তারা ধর্না , অবারোধ বা বৃহত্তর আন্দোলনের পথ বেঁছে নেবে ৷ উক্ত সভায় উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ অনুমোদনহীন মাদ্রাসা টিচার্স ওয়েলফেয়ার এমোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট মহম্মদ জরিফুল ইসলাম, সম্পাদক মহম্মদ নুকুম উদ্দিন রসকর, প্রাক্তন সাংসদ হাসান ইমরান সহ অন্যানরা ৷

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post