নিজস্ব প্রতিনিধি, ব্যারাকপুর :– বিহারে অনুষ্ঠান বাড়িতে চটুল নাচে গিয়ে মৃত্যু শ্যামনগরে তরুণীর মৃত্যু। মৃতার নাম নন্দিতা দাস ( ১৮)। তাঁর বাড়ি ভাটপাড়া পুরসভার ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের নেতাজীনগর কলোনি। অভিযোগ, কয়েকদিন আগে নন্দিতাকে ক্যাটারিংয়ের নাম করে বিহারে সিওয়ান জেলার মাধবপুর গ্রামে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। শ্যামনগর রাহুতার শালবাগানের বাসিন্দা খুশি মজুমদার মিথ্যা বলে বিহারে নিয়ে গিয়েছিল।
অভিযোগ, খুশির সঙ্গে নন্দিতার কোনও বিষয় নিয়ে বিবাদ হয়েছিল। বিবাদের জেরেই খুশিকে মারধোর করার অভিযোগ উঠেছে খুশি ও তার দলবলের বিরুদ্ধে। গত পয়লা ডিসেম্বর গভীর রাতে সিওয়ান জেলার সদর হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। পরদিন ২ ডিসেম্বর বিহারে যান মৃতার পরিবার। সেখান থেকে মৃতদেহ শ্যামনগরে বাড়িতে ৩ ডিসেম্বর আনা হয়।
মৃতার পিতা সঞ্জয় দাসের অভিযোগ, মেয়ের শরীরের একাধিক জায়গায় আঘাতের চিহ্ন ছিল। ওকে পিটিয়ে মারা হয়েছে। ঘটনাটি জানার পর জগদ্দল থানার পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করেন স্থানীয় কাউন্সিলর সুকেশ বিশ্বাস। এরপর ৫ ডিসেম্বর মৃতার পরিবারের তরফে জগদ্দল থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। জগদ্দল থানার পুলিশ বিহারে গিয়ে ঘটনায় অভিযুক্ত খুশি মজুমদার, সুজিত ঘোষ, অমিত বিশ্বাস-সহ চারজনকে গ্রেপ্তার করে জগদ্দলে আনছে।

২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এ সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা এবং ইংলিশ খবর পড়ুন ২৪X৭ নিউজ বেঙ্গল এর ওয়েবসাইটে। নিয়মিত খবরে থাকতে লাইক করুন ফেসবুকে ও ফলো করুন টুইটারে।
‘রঙ’ ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা ‘খাচ্ছে’? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম ‘সংবাদ’! ‘ব্রেকিং’ আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে ‘রঙ’ লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে ‘ফেক’ তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই ‘ফ্রি’ নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।
Discussion about this post